তিনি বলেন, ঢাকা তার আন্তরিকতা দিয়ে বিশ্বকে অবাক করে চলেছে। ১২ এপ্রিল বিশ্ব যা দেখেছে, তা ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন ও সংহতির অন্যতম সেরা ঘোষণা হিসেবে লেখা থাকবে।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের মানুষ ফিলিস্তিনিদের স্বাধীনতা ও সংগ্রামের পথে শক্তি ও সাহস জোগাচ্ছে। এই দেশটি ফিলিস্তিনের ন্যায্য সংগ্রামের পাশে থাকবে।
রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, ফিলিস্তিন তার ভাই-বোনদের কাছ থেকে এটাই আশা করে, তারা তাদের অধিকার ও স্বাধীনতা ফিরে না পাওয়া পর্যন্ত অনুগত থাকবে। আমরা বাংলাদেশের নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা ও উন্নতির জন্য প্রার্থনা করি।
ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে, লাল-সবুজের সমুদ্রের মাঝে ফিলিস্তিনের পতাকা দেখা গেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু স্মৃতি ভাস্কর্য এই দৃশ্যের সাক্ষী ছিল। ছাত্র, মা, ইমাম, শিল্পীসহ হাজারো মানুষ স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচারের জন্য চিৎকার করেছেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, ফিলিস্তিনের বন্ধু হিসেবে গত কয়েক দশকে বাংলাদেশের মানুষের সমর্থন পেয়ে তিনি কৃতজ্ঞ। গাজার শরণার্থী শিবির থেকে পশ্চিম তীরের জলপাই গাছ পর্যন্ত এই সংহতি অনুভূত হয়।
তিনি আরও বলেন, আপনারা শুধু সমর্থক নন, আপনারা আমাদের আশা, মর্যাদা ও সংগ্রামের ভাই-বোন। ফিলিস্তিন-বাংলাদেশ বন্ধুত্ব দীর্ঘজীবী হোক। ন্যায়বিচারের জন্য আমাদের সংগ্রাম চলুক।
উল্লেখ্য, ‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ’-এর আয়োজনে ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে এই কর্মসূচি হয়। এতে লাখো মানুষ অংশ নেন।